top of page
Search

স্বপ্নকে পূরণ করার ক্ষেত্রে সমর্থের সাথে সাহসের দরকার হয়

Updated: Apr 9

শহরের রাস্তার একপ্রান্তের মধ্যে শহরের অরব্জনা গুলি ফেলানোর ডাস্টবিনের ব্যবস্থা ছিল।সেই ডাস্টবিনের মধ্যে আরব্জনার সাথে সাথে ফেলানো জুঠো খাবারের টুকরো গুলিও আরব্জনা হিসেবে শহরের মধ্যে বসবাস করা বাড়ি,হোটেলের মানুষরা নিজেদের অরব্জনা মধ্যে ফেলিয়ে  রাখতো। সেই আরব্জনার মধ্যে মিশে থাকা জুঠো  খাবারের টুকরোগুলি খাওয়ার জন্য শহরের কুকুর,পাখিরা ওই স্থানে ডাস্টবিনের মধ্যে আসতো আর তাঁদের রুচি অনুযায়ী খাবার গ্রহণ করার খাবার সেই ডাস্টবিন থেকে কুকুর,পাখিরা সেই ডাস্টবিনের চারিপাশে বসে খেতে শুরু করত,  কোনো কোনো পাখি সেই ডাস্টবিনের চারিপাশের গাছের ডালির উপরে গিয়ে তাঁদের খাবার খেতে শুরু করত কিছু পাখি রাস্তার একপ্রান্তে গিয়ে তাঁদের খাবার গ্রহণ করত।

 

এইভাবেই সেই শহরের কুকুর,পাখিদের খাবার গ্রহণের প্রক্রিয়া শহরের রাস্তার একপ্রান্তে চলতো।কিন্তু একদিন হটাৎ হোটেল থেকে খারাপ হয়ে যাওয়া খাবারের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে খাবার ফেলানোর জন্য সেই ডাস্টবিনের মধ্যে ঝোলা ঝোলা খারাপ হয়ে যাওয়া খাবারের পরিমাণ বেড়ে ফেলানোর জন্য আনা হল আর পাখিরা তাঁদের খাবার গ্রহণের সময় অনুযায়ী খাবার  গ্রহণ করতে শুরু করলো অন্য দিনের মতন। রীতিমতো  সেই স্থানের সব পাখিরা,কুকুরগুলো মিলেমিশে নিজের নিজের রুচি অনুযায়ী নিজের নিজের খাবার নিয়ে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে গেলো কিন্তু তাঁদের মাঝে একটি কাক পাখি নিজের রুচি থেকেও বেশি পরিমাণের খাবার একসাথে নিয়ে যাওয়ার জন্য ওই স্থানের মধ্যে পড়ে থাকা একটি ঝোলা নিজের পায়ের মধ্যে আটকে উড়ে নিজের বাসার দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলো।কিন্তু ঝোলার মধ্যে থাকা খাবারের পরিমাণ সেই পাখির ভার গ্রহণ করার সামর্থ ক্ষমতা থেকেও বেশি ছিল।যা সহজেই সেই পাখি নিজের সাথে নিয়ে যেতে পারতে ছিল না। সেই পাখি একবার না বার বার চেষ্টা করেই যাচ্ছিল সেই খাবারের ভারি ঝোলাকে নিজের সাথে উড়িয়ে নিজের বাসা অব্দি নিয়ে যাওয়ার জন্য তবুও সেই কাক পাখি বার বার বিফল হয়ে যাচ্ছিল তার সেই খাবার সঞ্চয় করার বিফল অবস্থা দেখে তার চারিপাশের পাখিরা তাকে কেউ ভালো কেউ মন্দ চিন্তাধারা রেখে তাকে কথা শুনাইতে শুরু করলো এ কাক তুই কী আজকে খাবার খাবি না,আমাদের আজকের খাবার গ্রহণ হয়ে গেছে আমাদের পেট আজকের জন্য ভরে গেছে আমরা এখন চললাম তুই নিজের বিফল চেষ্টা চালিয়েই থাক যতক্ষণ অব্দি তোর মনোবল না ভেঙে যায়,কেউ বললো আরে পাগোল যত পরিমাণের ভার গ্রহণ করার সামর্থ ক্ষমতা নেই তত ভার নেওয়ার সাহস কেন নিচ্ছিস বললো,কেউ বললো নিজের হুতিকারের বাইরে গিয়ে এই প্রয়াস করতেছিস এই খাবারের ঝোলা নিয়ে যাওয়া আজকেতো কী আগের বছর অব্দি এই ভারি খাবারের ঝোলা নিয়ে যাওয়ার প্রয়াসে এইখানেই থেকে যাবি,আর অন্য পাখিরা বললো যত খাবার আজকের পেট ভরার জন্য দরকার আছে ততই খাবার গ্রহণ করে নাও এত বেশি খাবারের লোভ করে কী হবে,লোভীর মতো কালকের জন্য খাবার জমা করার লোভে আজকে খালি পেটেই মরার ইচ্ছা আছে নাকি।আর কেউ কেউ সেই পাখির সুখ চিন্তক বন্ধুবান্ধবীরা তাকে বললো আগে তুমি আজকের খাবার গ্রহণ করো তারপর পরের দিনের জন্য চিন্তাভাবনা করতে শুরু করবা,আর কালকের দিনের জন্য কেনো তুমি চিন্তা করতেছো ভগবান আছেন কালকের দিনের জন্য। উনি কালকের জন্য এর থেকেও ভালো বিচার  করে আমাদেরকে খাবার দিয়ে দিবেন তুমি বেশি ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করো না।আজকে দেখো  সবাই নিজেদের রীতি মতো নিজেদের খাবার গ্রহণ করে চলে গেলো নিজের নিজের বাসায়।

 

এইখানে তোমাকে পাগল বলে ছেড়ে চলে গেলো সেভাবেই তুমিও এখন সত্যিকারের পাগোলের  মতন এই জেদ ছাড়ো আর যে কাজ সার্থক ভাবে পূর্ণই হবে না সেই অপূর্ণ হওয়া বিফল কাজকে দশবার করার চেষ্টার প্রয়াস ছেড়ে দাও আর আমাদের সাথে খাবার গ্রহণ করো আর চলো নিজের বাসার দিকে।যদি এখনও তুমি এই তোমার জেদ না ছাড়ো তাহলে আমরা আর তোমার প্রতীক্ষা করে এইখানে বসে থাকতে পারবো না শহরের রাস্তার প্রান্তে এইভাবে একজোট হয়ে বেশিক্ষণ অব্দি।এখন আমাদেরকে বাধ্যতাপূর্বক এই স্থান থেকে চলে যেতে হবে এই কথা বলে রেখে সেই কাক পাখির বন্ধুবান্ধবীরা ওই স্থান থেকে উড়ে চলে গেলো নিজেদের বাসার দিকে।কিন্তু তবুও সেই কাক পাখি নিজের খাবার সঞ্চয় করার চেষ্টা থেকে সরে যায় নি, কেননা সে ভালো ভাবেই জানতো যে আজকে এই আমার জাতভাই,বন্ধুবান্ধবী এরা সবাই যা কিছুই বলে থাকুক না আমাকে কেনো এই খাবারের ঝোলা আমি নিয়ে যেতে সক্ষম হবোই এখন ও আমার মধ্যে সামর্থের সাথে সাহসের মনোবল আছে।হয়তো এখন কিছু সময়ের জন্য আমার চেষ্টা বিফল হচ্ছে কিন্তু এখন অব্দি আমি নিজেকে বিফল মনে করিনি আর যতক্ষণ অব্দি আমি এই খাবারের ঝোলা নিজের বাসায় নিয়ে যেতে সক্ষম হচ্ছি না ততক্ষণ অব্দি আমার মনের জোর আমার প্রচেষ্টা করার মনোবল শেষ হবে না। হয়তো আজকে আমার জাতভাই,বন্ধুবান্ধবী থেকে শুরু করে সবাই আমাকে পাগোল,লোভী  ভবিষ্যৎ চিন্তাবাদি যত ধরণের নামের কথার মধ্য দিয়েই আজকে এখন আমাকে এইভাবে একলা করে অবহেলনা করে থাকুক না কেন।কিন্তু আমি ভালো ভাবেই জানি যে এই খাবারের ঝোলা আমি নিয়ে যেতে সক্ষম হবো। আর এরা হয়তো এখন আমাকে কয়েক ধরণের অপমানিত নাম দিয়ে চিনহিত করে যাচ্ছে কিন্তু একদিন ওই সময় অবশ্যই আসবে যখন এরা সবাই আমার কাছে এসে এই অপমানিত দৃষ্টিকোণকে সম্মানিত দৃষ্টিকোণে  পরিবর্তিত করে  আমার সাথে জুড়ে তাঁদের ব্যক্তিত্বকেও সম্মান প্রদান করার চেষ্টা করবে।সেই দিনের জন্য আমি এখন আরও বেশি পরিশ্রমের সাথে প্রচেষ্টা করবো আর কোনো কারণেই এখন আমি হার মানবো না।

 

একলা রাস্তার ধারের মধ্যে রাত্রির অন্ধ্যকারেও সেই কাক পাখী তার অগুনিত প্রচেষ্টা বার বার চালানোর  কারণে কিছুক্ষণের পরে সেই কাক পাখির পরিশ্রমের প্রচেষ্টা সফল হয়ে গেল আর সে নিজের সাথে সেই খাবারের ঝোলা নিয়ে নিজের বাসার দিকে উড়ে গেলো।

 

পরের দিন সেই শহরের মধ্যে আবহাওয়া খারাপ হয়ে যাওয়ার কারণে ভীষণ তুফান আসলো আর হোটেল,বাড়ি,ঘরের পরিবারের সদস্যরা বাড়ি থেকে বাইরে বের হয়ে না আসতে পারার ফলে রাস্তার ধারের সেই আরব্জনার ডাস্টবিনটি খালি থেকে গেল।সেই বৃষ্টির মধ্যেও পাখিগুলো চারিপাশে গাছের ডালিগুলিতে, কেউ ডাস্টবিনের চারিদিকে খাবারের প্রতীক্ষা করতে লাগলো। কিন্তু শহরের বাড়ি,হোটেলের কোনো সদস্য নিজের বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসতে পারলো না নিজেদের আরব্জনা জুঠো খাবারগুলো ফেলানোর জন্য সেই কারণে পাখিগুলো ক্ষুদায় ক্ষুদিত হয়ে খালি পেটে সেই স্থানে এইদিক ওইদিক হয়ে উড়ে খাবারের সন্ধান খুঁজতে শুরু করলো।তখন সেই কাক পাখির বন্ধুবান্ধবীদের স্মরণে আসলো আগামি দিনের খাবারের ঝোলার ঘটনার কাহিনী আর সেই স্থানে অবস্থিত সব পাখি সেই স্থান থেকে উড়ে ওই কাকপাখীর বাসার দিকে খাবার পাওয়ার সন্ধানে ছুটে গেলো।

 

ওই কাক পাখীর বাসায় পৌঁছে ওই কাক পাখীর জাতিভাই,বন্ধুবান্ধবীদের সাথে সাথে অন্য জাতির পাখীগুলিও কাক পাখিকে ডাক দিতে শুরু করলো সেই সময় ঠিক ওই কাক পাখীর খাবার গ্রহণের সময় হয়ে গিয়েছিল বলে সে খাবার গ্রহণ করতে বসে ছিল আগামিদিনে এনে থাকা  খাবারের ঝোলা নিয়ে।খাবার গ্রহণের সময় ওই সব পাখিগুলিও তার সামনে পৌঁছে গিয়েছিল বলে ওই কাক সবাইকে জিজ্ঞাসা করলো আজকেতো সকাল থেকে আবহাওয়া খারাপ হয়ে যাওয়ার কারণে প্রচণ্ড বৃষ্টিপাত হয়েই আছে আজকে কী তোমরা খাবারের সন্ধান পেয়েছো,নাকি তোমরা এখন অব্দি ক্ষিদায় ক্লান্ত আছো,যদি তোমাদের মনে হয় আমার সাথে খাবার খাওয়ার তাহলে  আগামি দিনের নিয়ে আসা এই খাবারের ঝোলার মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণের খাবার আছে যেটাকে আমরা সবাই মিলেমিশে ভাগ করে খেতে পারবো আর নিজের নিজের ক্ষিদার ক্লান্তনাকে শান্ত করতে পারবো।সেই সময় ওই স্থানের মধ্যে পৌঁছে থাকা সমস্ত পাখীগুলি একবারেই ওই কাকপাখির প্রস্তাবকে স্বীকার করে খাবার গ্রহণ করার জন্য ওই কাক পাখির সাথে বসে গেলো।সেই মুহূর্তে খাবারের আনন্দ নেওয়ার সাথে সাথে ওই স্থানে অবস্থিত সমস্ত পাখিগুলি কতগুলি নাম ধরে ওই কাক পাখিকে সম্মানিত করতে শুরু করলো কেউ বললো আমার ভাই তুমি কত বেশি ভালো আছো,কেউ বললো তুমি আমাদের জাতির জাতীয় গর্ব,কেউ বললো তুমি আছো বলেই আমাদের পরিচয় আছে,কেউ বললো তুমি যতদিন অব্দি আছো আমাদেরকে কোনো দিন ক্ষুদায় ক্ষুদিত হয়ে এই দিক ওই দিক বেড়াইতে হবে না।কেউ বললো তুমি আমাদের সুরক্ষাকর্তা তোমার ভরসায় আমরা নিশ্চিন্তে সুরক্ষিত আছি।কেউ বললো আমার প্রিয় বান্ধবী তোমার এখন স্বাস্থ্যের অবস্থা কেমন আছে,কেউ বললো তুমি কি এখন অব্দি আমাদের আগামী দিনের ব্যবহারের জন্য রাগ করে আছো নাকি যদি কোনো কারণে আমাদের পক্ষ থেকে ভুল হয়ে থাকে তাহলে আমাদেরকে ক্ষমা করে দাও,আর অন্য জাতির পাখিগুলো সেই কাক পাখিকে উদ্দেশ্য করে বললো যে তোমার মতন মনোবল ভরা সাহসি আর দয়ালু কাক পাখি আজ পর্যন্ত   দেখিনি আমরা।এইটাই শুধু নয় কোনো দেশের জাতীয় পাখী অব্দি আমরা আজ পর্যন্ত দেখিনি তোমার মতন আত্মবল,আত্মনির্ভরশীলভরা সাহসী পাখী আমাদের এই জীবনের সৌভাগ্য যে আমরা তোমার প্রতিবেশী বান্ধ্যবি হিসেবে এইখানে তোমার সাথে ভোজন গ্রহণ করতেছি।   

 

খাবার গ্রহণের মধ্যে বসে থাকা পাখীগুলি সবাইকে উদ্দেশ্য করে ওই কাক পাখী তখন বললো যে আজকে ভগবান যখন তোমার সামনে ভবিষ্যৎ অব্দি সঞ্চয় হওয়া পর্যাপ্ত পরিমাণের সম্পদ তোমার সামনে রেখে দিয়েছেন সেই সম্পদকে গ্রহণ করার ক্ষেত্রে নিজের জীবনের কিছু পরিশ্রম,কিছু আগ্রহ,কিছু মনোযোগ আর আত্মবিশ্বাসের সাথে আগের পথ অতিক্রম করার সমর্থের সাথে সাহস দরকার পড়ে থাকে।আর এই সম্পদকে সঞ্চয় করার পরিশ্রমের বদলে নিজের হাত,পা ভগবান আছেন বলে আলস্য ভাবে বন্ধ করে এক জায়গায় হাতে হাত ধরে যদি নিজের সামনে থাকা সম্পদকে অবহেলনা করে ছেড়ে দিয়ে থাকো তাহলে ভগবান আমাদের আজকের দিন ঠিক করার মতন সহযোগিতা করে দিলেও ভবিষ্যতে কোনো সহযোগিতা করে দিতে পারবেন না।আমরা যদি আমাদের ভবিষ্যৎতের জন্য আজকে বর্তমান থেকেই চিন্তা না করি শুধু ভগবানের আশায় হাতের উপর হাত ধরে বসে পড়ি তাহলে ভবিষ্যতের আশীর্বাদ স্বরুপ ভগবান আমাদেরকে খালী হাতের উপর হাত ধরে বসে থাকার উপহারের আশীর্বাদ শুধু দিতে পারেন আর অন্য কিছুই নয়।

 

বর্তমান দিনে ভগবান শুধু সেই পরিশ্রমী ব্যক্তির ভবিষ্যতের পরিকল্পনার চিন্তাধারা করেন যারা সফল হওয়ার আশীর্বাদ নিতে আসেন ভগবানের পাশে নিজের পরিশ্রম,সাহসিকতা,সৎ কর্মের লক্ষ্য নির্ধারণ,আত্মবল,আত্মবিশ্বাস ও আত্মনির্ভরশীল মনোভাবের মধ্য দিয়ে নিজের স্বপ্ন পূরণ করার ইচ্ছা রাখার মানুষকে ভগবান প্রথমে সাহায্য করে থাকেন উনার এক একটি মায়ার মধ্য দিয়ে।আর যারা বর্তমান থেকেই পরিশ্রম করে আছেন নিজের স্বপ্ন পূরণ করার ক্ষেত্রগুলিতে তাঁদের ভবিষ্যত সম্বন্ধে তো আর কী বা বলার আছে।

 

"ভগবান সেই সফল যোগ্যতাপূর্ণ ব্যক্তিদের পরিচয় প্রস্তুত করার সহযোগিতা করে থাকেন যারা নিজের জীবনকে উজ্জ্বল উদ্দেশ্যের সাথে সুবর্ণ লক্ষে পৌঁছানোর জন্য আজীবন পরিশ্রম করে থাকেন।জীবনে পরিশ্রম না করে খালি হাতেই হাতে হাত ধরে বসে বসেই সব কিছু পাওয়ার স্বপ্ন দেখার খালি মস্তিষ্কের মানুষকে তার খালি মাথার মধ্যেই ভগবান অযোগ্য অসফল ব্যক্তিরূপে একলা পরিচয়বিহীন করে থাকেন।প্রচেষ্টা বিহীন অসফল খালি হাতের ব্যক্তিকে অসফল খালি হাতেই থাকার আশীর্বাদ করে থাকেন ভগবান।নিজের জীবন অন্যের পরিশ্রমের ফলের প্রতি নির্ভর করে রাখার বদলে নিজের জীবন নিজের পরিশ্রমের দায়িত্বতের উপর নির্ভর রাখতে হয়। আর ভয়,আলস্যের অজুহাতের জালের ফাঁদ ভেঙে আমার মতন আমার সাথে উড়ে চলো জীবনকে উজ্জ্বল উদ্দেশ্যের সাথে সুবর্ণ লক্ষে পৌঁছানোর  পরিশ্রমের প্রচেষ্টার পথে আর আমার সাথে বলো স্বপ্নকে পূরণ করার ক্ষেত্রে সমর্থের সাথে সাহসের দরকার হয়। "  

 
 
 

Comments


আধুনিক   সাহিত্য

Subscribe Form

Thanks for submitting!

  • Facebook
  • Twitter
  • LinkedIn
  • Facebook
  • Facebook

©2020 by moner kichu kptha. Proudly created with Wix.com

bottom of page